আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে ফাসির আসামির মৃত্যুর পর ও কেন পাইয়ের রগ কেটে দেয়া হই।
মৃত্যুর পর এরকমভাবে রগ কাটার কোন বিশেষ ব্যাপার নেই । ফাঁসী সাধারণত ২ রকম ভাবে হয় থাকে । একটা ঝুলিয়ে দেওয়া আর আরেকটা হল কিছুটা উঁচু জায়গা থেকে ছেড়ে দিয়ে হ্যাঁচকা টানে গলার হাড় ভেঙ্গে ফেলা । সাধারন ভাবে এই দ্বিতীয় পদ্ধতিতেই ফাঁসী দেওয়া হয় উন্নত দেশে । গলার দড়ির ফাঁস কাঁধ বরাবর রাখা হয় । অপরাধিকে উঁচু বাক্সের ওপর রাখা হয় । দড়িটা অনেকটা ছেড়ে লুস রাখা হয় । এরপর বাক্স খুলে গেলে আসামি দ্রুত নিচের দিকে পড়তে থাকে ।
এরপর দড়ির ফাঁসের অংশটা কাঁধ বড়াবর জোরে হ্যাচকা টানে ঘার এর হার ভেঙ্গে সাথে সাথে মারা যায়। এর ফলে ইন্সটান্ট ডেথ হয়! যাতে কষ্ট না লাগে ।
আর প্রথম যে পদ্ধতি মাদ্দমে ফাসি দেয়া হই যেখানে দড়ি লুস না রেখে টানটান করে রেখে
ঝুলিয়ে দেওয়া হয় সেখানে কষ্ট বেশি হয় ।অনেক সময় আসামি অজ্ঞান হয়ে পরে ! এই সব জায়গাতেই রগ কাটার দরকার হতে পারে ।জাতে মৃত্যু নিশ্চিত হইয়ে থাকে। এগুলো অমানবিকে এবং অন্তান্ত কষ্টদায়ক!
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি প্রান নেওয়াটাই আইন । কিন্তু প্রান নেবার সময় তার যাতে কষ্ট না হয় সেটা নিশ্চিত করতে হয় । কারন তাকে কষ্ট দেবার কোন সাজা শোনানো হয়নি।উন্নত দেশগুলি সাধারণত দ্বিতিও পদ্ধতি অনুসরন করে ফাসি দেইয়া হই।
Leave a Reply